Friday, February 21, 2020

তথৈবচঃ

It's a beautiful day; outside my office window. Poets would string numerous concoctions of the image that's pouring in through the transparent layers of our window. Alas! I am not a poet. I am only contemplating the purpose of existence.
It's a Friday; which means I would go for climbing this evening to satisfy my physical urges. But does it matter? What does matter?
Oh! I feel so negative right now! Here's your chance to stop and do something better instead.
If you're reading it, most probably I have introduced you to this article. I am not apologetic about it. I am, truly speaking, indifferent. I do not know the purpose of my existence, neither do I know yours. The Sun shines, the Earth rotates, the universe expands; nothing gives a fuck about human thoughts.

আমার ছাদ থেকে বৃষ্টি পড়তে পারতো এখন
বা আকাশ গুটিয়ে নিতে পারতো নিজেকে
অথবা মানুষ গোলে জল হয়ে মেশামিশি করতো
অঙ্ক হঠাৎ কথা বলতো, এবং নিজের টাক দেখাতো ...

এরম কিছুই হয় না কেন?
এই যে আমি bore হচ্ছি, এর দায়ভার কি সব কিছুর নয়?
সব কিছু বলতে, সব কিছু। আমি এবং অন্য; যার বাইরে কিছু নেই।

কি করছি জীবনে? তুমিও বা কি করছো?
কোনো মাথা মুন্ডু নেই, জীবন পেয়ে গেছি সবাই, এখন সেখানে মানে খুঁজতে বসেছি!
প্রেম না পেলে মন খারাপ, প্রেম পেলে অন্যের মন খারাপ। অসাধারণ।
এসব পড়ে যদি মনে হয় আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে, তাহলে বলি, আজ্ঞে না। আমার মাথা ঠিকই আছে। কি করবে খুশি হয়ে, বা না হয়ে? অঙ্ক নামিয়ে বা ঘুমিয়ে? খিস্তি আসছে ঠোঁটে, ঠোঁট আসছে না। হ্যাঁ, এবার বলো যে আমি frustrated . How does it matter? একটা ভালো idea আসে না; না লেখায়, না কাজে।

যদি জুতো মেঘ হতো, আর মেঘ জুতো
যদি ইতিহাস বর্তমান না হয়ে ভবিষ্যৎ হত,
এই তো আগের কথাটা নিয়েই ভাবো দেখি!
সময় সামনে যাচ্ছে ধরে নিয়েছো, যদি পেছনে যায় আসলে?
মানুষ জন্মে মরে না, মরে বলেই জন্মায় - ভাবো ভাবো ;
সৃষ্টি ও ধ্বংসের লীলায় কে মা কে মেয়ে?
যা করবে তা করে ফেলেছো, যে করেছিলে এখন করতে চলেছো!
বনবন বনবন করে সময়কে ঘোরাও তো দেখি,
সময়েরও একটু মাথা ঘুরুক, অসুবিধে কোথায়?

ভেবেছো, সব দূরে যাচ্ছে? সব দূরে ছিল, কাছে আসছে এবার। এক সাথে জুড়তে, বিস্ফোরণের জন্য রক্তিম ছিন্নমস্তা রূপে ছুটে আসছে সবাই সবার কাছে। এক সাথে মিললেই ধ্বংস? তাই নাকি? মানুষ যা বলবে তাই হবে? হবে না। সব বিস্ফোরণ মাথা নত যদি করে প্রেমের কাছে? তোমার theory তে তার জায়গা নেই বলে সেটাই মেনে নিলে তুমিই তো ঈশ্বর হতে ভাই। কিন্তু ঈশ্বর কে? তার রূপ কি? আমার চিন্তায় থাকা ঈশ্বর যদি তোমার কথা না শোনে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। এই ঈশ্বর কিচ্ছু মানবে না! মানতে চায় না। ধ্বংসে পদ্ম দ্যাখে যে চোখ, তার কাছে তুমি অন্যের বুলি শোনাতে এসো না। নিজের ভেতরে ঢোকো। ঢোকো ঢোকো ঢোকো। যত resistance আসে তত লড়াই করে আরও ভেতরে ঢোকো। প্রত্যেক লড়াইয়ের পরে যা দেখবে তা না দেখে কি সব দেখছো? কি আছে তোমার ভেতরে? নিজেকে বোঝাও তুমি খুব ভালো? ভালো আবার কি? ভেবেছিলে কি আদৌ, আকাশ নিজেকে গোটালে কেমন লাগবে? আকাশ নেই নাকি! শূন্য সব। তোমার সাধের gravity একটু এদিক ওদিক হলে কি দেখবে তা নিয়েও কখনো ভেবেছো? ছিটকে কোথায়, কোন শূন্যে conserved mass হয়ে থাকবে কেউ বলতে পারে? এই শূন্যে যা যা ঘুরে বেড়াচ্ছে, সব এক একটা gravity ভাঙার খেলা ছাড়া যদি আবার অন্য কোনো খেলা হয়ে থাকে?

কিন্তু না, আমরা সব জেনে গেছি। তাই আমাদের কাছে গল্প নেই আজ। সত্য আছে। রোজ বদলে যাওয়া একটু একটু করে, সত্য। কিন্তু আমরা তো তাই চাই। সব কিছুতে সত্য চাই আমরা। সত্যকে ভগবান বলি। আর ভগবানকে মিথ্যে।


No comments:

Post a Comment

বন্ধু

 ভোর-রাতে, নিঃশব্দে সময় এসেছিল পাশে  জীবনের কিছু ক্ষণ নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে । হাতে হাত, পুরোনো দুই বন্ধুর দেখা বহুদিন পর; হঠাৎ করেই খুঁজে...