নীল আকাশের নিচে ফাল্গুনী হাওয়া। বৃষ্টি আবার কবে আসবে, তার অপেক্ষা। শুকনো খড়ের চালায়
কিছু শুকনো পাতার আনাগোনা; বাঁশি বাজতে চাইলেও রাখালের বুকে সুরের অভাব।
সে মাঠ আজ নেই, বিক্রি হয়ে গেছে সরকারের কাছে। কারখানা হবে নাকি। গরুগুলোকেও তাই বিক্রি করে দিতে হলো। কে জানে, ওই কারখানায় তারাই আবার ফিরে আসবে নাকি।
হাতের খুব কাছে বাঁশি শুয়ে আছে। সে কোনোদিন মেনে নিতে পারলো না রাখালের নির্ণয়গুলো। নিজেকে
গুটিয়ে নিলো, কিন্তু স্বার্থপর শুষে নিলো বুকের সুরটা নিজের বেঁচে থাকার তাগিদে, পাছে অন্য কোনো রাখাল যদি তাকে খুঁজে পায়!
No comments:
Post a Comment