কলকাতা ; তোমার ,আমার কালির দেওয়াল
হাজার কবিতার প্রতিশ্রুতির শেষ সওয়াল
ক্ষুন্ন বুকের স্পন্দনে জ্বলে ওঠা রংমশাল
হাতছানির আবছা বাতাস, হতাশা বেসামাল।
প্রশ্ন আজ রাস্তায় শীতের ঝরা কিছু পাতা
যা পেরিয়ে হেঁটে চলেছি, চোখে শূন্যতা
যাকে রাগে বন্দী করেছিলাম খাতায়
সে রাগ বৈরাগীর একতারায় কোথাও লোপাট।
এখনো কিছু গাছ বেঁচে আছে তোমার শহরে
যারা রেলিঙের ফাঁক দিয়ে গাড়ি চলতে দ্যাখে
মাঝরাতে যাদের ঘুম পারানো তোমার স্বভাব
তারা জেগে ছিল , উত্তরমেরুর খোঁজে।
হায় কলকাতা!
রাতের আঁধারেও তুমি আজ নও অচেনা
তাহলে আর কেন অলি গলির লুকোচুরি?
ইতিহাসের ভারে আজ ইতিহাসের দোরগোড়ায়
তুমি দাঁড়িয়ে, চিত্রক নিজেই যেথা রংতুলি।
তাই থাক, আমাদের কথা অবাধ্যই ভালো
যেমন গোলাপের কাঁটা রক্তের আলো ,
শব্দছকে বন্দী যন্ত্রণার যত সাদা কালো
সেতুর নাম বিদ্যাসাগর , দুটি কূল এলোমেলো।
হাজার কবিতার প্রতিশ্রুতির শেষ সওয়াল
ক্ষুন্ন বুকের স্পন্দনে জ্বলে ওঠা রংমশাল
হাতছানির আবছা বাতাস, হতাশা বেসামাল।
প্রশ্ন আজ রাস্তায় শীতের ঝরা কিছু পাতা
যা পেরিয়ে হেঁটে চলেছি, চোখে শূন্যতা
যাকে রাগে বন্দী করেছিলাম খাতায়
সে রাগ বৈরাগীর একতারায় কোথাও লোপাট।
এখনো কিছু গাছ বেঁচে আছে তোমার শহরে
যারা রেলিঙের ফাঁক দিয়ে গাড়ি চলতে দ্যাখে
মাঝরাতে যাদের ঘুম পারানো তোমার স্বভাব
তারা জেগে ছিল , উত্তরমেরুর খোঁজে।
হায় কলকাতা!
রাতের আঁধারেও তুমি আজ নও অচেনা
তাহলে আর কেন অলি গলির লুকোচুরি?
ইতিহাসের ভারে আজ ইতিহাসের দোরগোড়ায়
তুমি দাঁড়িয়ে, চিত্রক নিজেই যেথা রংতুলি।
তাই থাক, আমাদের কথা অবাধ্যই ভালো
যেমন গোলাপের কাঁটা রক্তের আলো ,
শব্দছকে বন্দী যন্ত্রণার যত সাদা কালো
সেতুর নাম বিদ্যাসাগর , দুটি কূল এলোমেলো।